
dw.com এর বেটা সংস্করণ ভিজিট করুন৷ আমাদের কাজ এখনো শেষ হয়নি! আপনার মতামত সাইটটিকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারে৷
আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷
বাংলাদেশের সোনালি আঁশ পাট৷ এক সময় এই পাট চাষ করেই অনেক চাষির ঘরে ফিরেছে স্বচ্ছলতা৷ এখন কী অবস্থা পাটচাষিদের? কেমন আছেন তাঁরা? এসব জানতে মাদারীপুরের পাট চাষি আকবর সিকদারের সঙ্গে কথা বলেছে ডয়চে ভেলে৷
ডয়চে ভেলে : পাট চাষে আপনাদের খরচ হয় কেমন?
আকবর সিকদার : প্রতি শতাংশে ৭ থেকে ৮শ’ টাকা খরচ হয়৷
একমন পাট উৎপাদন করতে কত শতাংশ জমি লাগে?
তিন শতাংশ জমি লাগে৷
একমন পাট কত টাকায় বিক্রি করেন?
বর্তমান বাজার দর ২ হাজার ২০০ টাকা৷ এক নম্বর পাট যেটা…
পাট উৎপাদনে আপনাদের যে খরচ হচ্ছে, বিক্রি করে সেটা তো উঠছে না…
না৷
তাহলে আপনারা যাঁরা পাট চাষ করেন, তাঁরা কিভাবে সংসার চালাচ্ছেন?
জমিতে তো আর এক ফসল হয় না৷ দুই বা তিন ফসল হয়৷ কোনো কোনো বছর আমরা আশায় থাকি এ বছর দাম ভালো পাওয়া যাবে৷ আশায় আশায় দিন যায় আমাদের৷
পাট চাষ করে যদি খরচের টাকাই না উঠে তাহলে আপনারা কেন চাষ করছেন?
আমরা করি, কারণ, সরকার বলে এ বছর ভালো রেট দেয়া হবে৷ আগামী বছর ভালো রেট দেয়া হবে৷ আশায় আশায় আমরা পাট বুনি৷ কোনো কোনো সময় ভালো রেট পেয়ে যাই, আবার কোনো কোনো সময় পাই না৷ আমরা নিজেরা শ্রম দেই৷ কাদা, পানি, বৃষ্টি, রোদ এভাবে কতক্ষন পারা যায়! সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আমরা শ্রম দিতেই থাকি৷ পাটে অনেক শ্রম দিতে হয়৷
পাটের দাম আগের তুলনায় কমেছে না বেড়েছে?
পাটের দাম আগের বছরের তুলনায় এবার একটু ভালো৷
পাট বিক্রি করা কি সহজ হয়েছে, নাকিএখনো কঠিন?
যোগাযোগ ব্যবস্থা আমাদের এলাকায় ভালো, এ কারণে বিক্রি করা সহজ হয়ে গেছে৷
কিভাবে বিক্রি করেন?
আমরা মন হিসেবে বিক্রি করি৷ বেশি পাট হলে পাইকাররা বাড়িতে আসে, আর কম হলে আমরা হাটে নিয়ে বিক্রি করি৷
এভাবে বিক্রি করে আপনারা কি সঠিক মূল্য পাচ্ছেন?
আমরাও কিন্তু যাচাই-বাছাই করি৷ অন্য হাটে এক নম্বর পাটটা কত রেট, আর দুই নম্বর পাটটা কত রেট৷ এগুলো খোঁজ-খবর নিয়েই আমরা পাট বিক্রি করি৷
মধ্যসত্তভোগী যাদের বলি, ফড়িয়া বা দালাল, তাদের এখানে কি কোনো প্রভাব আছে?
পাইকারি ব্যবসায়ী অনেক৷ সে কারণে আমরা দালাল বা ফড়িয়ার খপ্পড়ে পড়ি না৷
পাইকাররা জুট মিলে কত টাকায় বিক্রি করে এ বিষয়ে কোনো ধারণা আছে?
না, আমাদের কোন ধারণা নেই৷ কোনো কোনো পাইকার আমাদের বলে, ভালো রেট পাইছি৷ প্রতি মনে ৫০ টাকা বা ১০০ টাকা তাদের লাভ হচ্ছে৷ আবার অনেকে কিছুই বলে না৷ আসলে তারা কত টাকায় বিক্রি করে তা আমরা জানতে পারি না৷
সরকার পাটের একটা নূন্যতম দাম নির্ধারণ করে দেয়, তা কি আপনারা জানেন?
তৃণমূল পর্যায়ের কৃষক এটা জানতে পারে না৷ তবে অনেকে জানতে পারেন৷ যাঁরা টিভি দেখেন বা পত্রিকা পড়েন, তাঁরা কিছু কিছু জানেন৷ কিন্তু দেশের অধিকাংশ কৃষকই তো একেবারে ক্ষুদ্র কৃষক, তাঁরা এগুলো জানতে পারেন না৷
পাটের ফলন আগের চেয়ে কমেছে না বেড়েছে?
আগের চেয়ে বেড়েছে৷
এক সময় দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল পাট৷ রপ্তানি আয়ের শীর্ষ খাতও ছিল পাট৷ সেই দিন আর নেই৷ কিন্তু বিশ্বব্যাপী ‘সবুজ পণ্য ব্যবহারের যে প্রবণতা বাড়ছে তাতে পাটের সেই সোনালি দিন ফেরার আশা জেগেছে৷ (17.09.2018)
এবার দেশে পাটের উৎপাদন বাড়ায় নায্য দাম পাওয়া নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছেন কৃষকরা৷ তবে পাটের নায্য মূল্য নিয়ে কৃষককে দুশ্চিন্তা না করতে বলেছে সরকার৷ খুব শিগগিরই পাটের সরকারি ক্রয়মূল্য ঘোষণা করার আশ্বাসও দেয়া হয়েছে৷ (17.07.2011)
সোনালি আঁশ পাটের দিন আবার ফিরছে৷ বর্তমানে কৃষকরা পাটচাষ করে আগের মতো অর্থনৈতিক লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছেন৷ (25.09.2011)
জার্মানিতে পাটজাত পণ্যের ভালো বাজার রয়েছে৷ সুখের এ খবরটি অনেক আশা যুগিয়েছে মনে৷ কারণ একসময় পাটকে ‘গোল্ডেন ফাইবার অফ বাংলাদেশ’ বলা হতো৷ সেই পাটের আবার সোনালী দিন আসছে৷ খবরটি প্রচারের জন্য ধন্যবাদ৷ (14.08.2012)
বাংলাদেশে পাটের পাতা থেকে ‘সবুজ চা’ উৎপাদন শুরু হয়েছে৷ এবং সেই চা জার্মানিতে রপ্তানিও হচ্ছে৷ এই সুখবরে পাঠকদের অনেকেই বেশ গর্বিত আর সেকথাই লিখেছেন তাঁরা ফেসবুক পাতায়৷ তাছাড়া ‘চা’ নিয়ে তাঁদের কিছু প্রশ্নও রয়েছে৷ (24.01.2018)
কেন বেড়েছে?
কারণ এখন আধুনিক চাষ ব্যবস্থা, সেচ ব্যবস্থা ভালো৷ পানি দেয়ার জন্য ছোট ছোট মেশিন বের হয়েছে৷ পানি দেয়া সহজ হয়েছে৷ কীটনাশকও ঠিকমতো পাওয়া যায়৷
বৈজ্ঞানিক উপায়ে পাট চাষের জন্য কৃষিবিভাগ থেকে কি আপনারা কোনো সহযোগিতা পান?
তাঁরা পরামর্শ দেয়, কিন্তু জোরালোভাবে দেয় না৷ তাঁদের মাঠকর্মী আছে, ব্লক সুপারভাইজার আছে, তাঁদের সিজনে সিজনে একটু দেখি৷ এরপর তাঁদের আর দেখা যায় না৷
তাঁদের পরামর্শ নিয়ে পাট চাষ করলে কি আসলে পাটের উৎপাদন বাড়ে?
উনারা যে পরামর্শ দেন সেই পরামর্শ শুনে অনেকেই পাট চাষ করেছেন৷ কিন্তু তাঁদের উৎপাদন আশানুরূপ হয়নি৷ দেখা গেছে, ব্লক সুপারভাইজারের পরামর্শ ছাড়া যেসব কৃষক পাট চাষ করেছেন, তাঁদের ফসলই ভালো হয়েছে৷
আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে পাটের ফলন বাড়া বা কমার কি কোনো সম্পর্ক আছে?
এ ব্যাপারে তো বাংলাদেশ এক নম্বরে৷ আবহাওয়া যদি ভালো থাকে, তাহলে পাটের উৎপাদন ভালো হয়৷ আমাদের দেশে চৈত্র মাসে পাট চাষ শুরু হয়৷ চৈত্র মাসের ১২ তারিখ থেকে শুরু করে পুরো বৈশাখ পর্যন্ত দুই জাতের পাট চাষ করা হয়৷ চৈত্র মাসে যদি আমরা প্রকৃতির আশায় বসে থাকি, তাহলে অনেকে পানি পাই, অনেকে পাই না৷ আর মেশিন দিয়ে সেচ দিয়ে যদি আমরা চাষ শুরু করি, তাহলে ফসল ভালো হয়৷ খর যদি বেশি থাকে, তাহলে মাটি ফেটে যায়৷ তখন পানির প্রয়োজন হয়৷ বৃষ্টির প্রয়োজন হয়৷ কোনো কোনো বছর দেখা গেছে দুই-তিন দিন খরা গেছে, এরপর বৃষ্টি পড়ে গেছে৷ তাহলে পাটের ফলনটা খুব ভালো হয়৷
পাট চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে ,না কমছে?
যখন কৃষক পাটের রেটটা ভালো পায়, তখন তাঁদের আগ্রহ বেড়ে যায়৷
আর দাম কমে গেলে আগ্রহ কমে যায়?
হ্যাঁ, দাম কমে গেলে আগ্রহ কমে যায়৷
দাম কমে গেলে, চাষও কমে যায়৷ তখন তো দেখা যায় হুট করে দাম আবার বেড়ে যাচ্ছে?
বাংলাদেশে মোট পাট উৎপাদন যদি কম হয়, তাহলে দেখা যায় চাহিদা বেড়ে যায়৷ তখন রেটটা আবার বেড়ে যায়৷
পাটকে তো সোনালিআঁশ বলা হতো৷ এখন পাটের সেই দিন নেই কেন?
কৃষকরা পাট বাজারে নিয়ে ঠিকমতো দাম পায় না৷ কোনো কোনো সময় দেখা যায় নৌকায় করে বা ভ্যানে পাট বাজারে নিয়ে আবার ফেরত আনতে হয়েছে৷ ভালো দাম না পাওয়ার কারণে৷ এতে কিন্তু কৃষকের খরচ বেড়ে যাচ্ছে৷ এমন দাম বলে যা খরচের চেয়েও কম৷ তখন তো ফেরত আনতেই হয়৷ ভালো দাম না পেয়ে কৃষক হাটে গিয়ে পাটে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে এমন ইতিহাসও আনেক আছে৷ কয়েকটা বছর ধরে পাটের রেটও ভালো দিচ্ছে৷ এই কারণে পাট চাষে কৃষকদের আগ্রহ কিছুটা বাড়ছে৷ আর প্রতি বছরই সরকার কিছু প্রলোভন দেয় যে, আপনারা পাট চাষ করেন, আগামী বছর ভালো দাম দেয়া হবে৷ কিন্তু বাজারে যাওয়ার পর সেই দাম আর পাওয়া যায় না৷
পাটের ফলন বাড়াতে হলে আরো কি কি করা প্রয়োজন বলে আপনি মনে করেন?
বাংলাদেশের অধিকাংশ কৃষক ক্ষুদ্র চাষি, তাঁরা দরিদ্র৷ তাঁরা আসলে অর্থ সংকটেই বেশি ভোগে৷ তখন দেখা যাচ্ছে সময়মতো তাঁরা বীজ পাচ্ছে না, হাল (লাঙল বা ট্রাকটার) পাচ্ছে না, সার পাচ্ছে না, কীটনাকশক পাচ্ছে না, সেচ দিতে পারছে না৷ ফলে সময়মতো তাঁরা রোপনও করতে পারে না৷ ফলে তাঁদের আর আগ্রহ থাকে না৷
একজন পাট চাষি হিসেবে আপনি সরকারের কাছে কি চাইবেন?
আমি চাইব, পাট চাষের সময়ের আগেই যেন কৃষকের হাতে বীজ, সার, কীটনাশক পৌঁছে দেয়া হয়৷ তাঁর হাল আছে কিনা, চাষ করার মতো টাকা আছে কিনা, সেগুলো যেন সরকার খোঁজ নেয় এবং না থাকলে দেয়ার ব্যবস্থা করে সহযোগিতা করে৷ তাহলে একজন চাষি আগেভাগে উদ্যোগ নিতে পারে৷ এবং যখন বুঝবে, তাঁর চাষের সব ব্যবস্থাই হচ্ছে, তখন সে আরো বেশি উদ্যোগী হবে, আগ্রহী হবে৷ঃ
আহসান হাবীবের ‘ইচ্ছা’ কবিতার কথা মনে আছে? ওই যে, মনা নামের খোকা মাছ ধরতে যায়৷ ‘বোনকে দেবো পাটের শাড়ি, মাকে দেবো রঙীন হাড়ি’, মনে পড়ছে? বাংলায় এই পাটের শাড়ির চল অনেক আগে থেকেই৷ কিন্তু যুগের সাথে পছন্দ ও ফ্যাশনও পরিবর্তন হয়েছে৷ এখন তাই পাটের শাড়িতেও আসছে নানা বৈচিত্র্য৷
পাটকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছড়িয়ে দিতে চায় বাংলাদেশ৷ তাই শুধু শাড়িতে পড়ে থাকলে কি চলে? পাশ্চাত্য ঢঙেও এবার পাওয়া যাচ্ছে পাটের উপস্থিতি৷ দেখে বোঝারই উপায় নেই, সুন্দর এই পোশাকটি শুধুমাত্র পাট দিয়ে তৈরি৷
পাটের তৈরি নাইট গাউন! ব্লেজার! ছবি না দেখলে হয়তো বিশ্বাস করতেই কষ্ট হতো৷ কিন্তু কল্পনা নয়, সত্যি৷ পাট দিয়ে এখন সব ধরনের পোশাকই তৈরি করছেন কারিগররা৷ ঠান্ডা-গরম, সব আবহাওয়াতেই সমান উপযোগী এসব পোশাক৷
শুনলে মনে হতেই পারে, পাটের তৈরি জুতা আর কতটাই বা টেকসই হবে! কিন্তু জুতার কারিগররা বলছেন, অন্য সব কাপড়ের জুতার মতোই সমান টেকসই হবে বাংলাদেশে তৈরি এই পাটের জুতা৷
পাটের শাড়ি বা জামা তো পরবেন, সাথে না হয় পাটের জুতাও পরলেন৷ কিন্তু পাটের গয়নায় যদি আপনাকে না সাজায়, তাহলে কি সাজগোজ পূর্ণতা পায়?
সাজগোজ শেষ হলে সঙ্গের জরুরি জিনিসপত্র পাটের দারুণ সব ডিজাইনের ব্যাগে ঢুকিয়ে ফেলুন৷ তারপর সেটি হাতে নিয়ে রওয়ানা হয়ে যান বাইরে ঘুরতে৷ নানা রং ও ডিজাইনের এসব ব্যাগ কেড়ে নেবে যে কারো চোখ৷
ছেলেদেরও মন খারাপ করার কিছু নেই৷ পাট দিয়ে এখন মজবুত ব্যাকপ্যাকও তৈরি করছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান৷ এসব ব্যাকপ্যাক টেকসই এবং কয়েক কেজি পর্যন্ত ওজন নিতে সক্ষম৷
শুধু বড়রাই বা কেন পাবে পাটের সোনালি দিনের এমন সুবিধা৷ এখন তাই শিশুদের জন্য তৈরি হচ্ছে পাটের খেলনা৷ পাটের তৈরি রূপসি পুতুল যে-কোনো বিচারে হার মানায় পাশ্চাত্যের জনপ্রিয় বার্বি ডলকে৷
এখন অনেকেই নিজের সন্তানকে কিনে দেন বিদেশে তৈরি টেডি বিয়ার৷ নানা ধরনের পশু-পাখির আদলে তৈরি খেলনায় শিশুদের প্রকৃতির সাথে পরিচয়ও বাড়ে৷ সে কাজে এগিয়ে এসেছে পাটও৷ পাটের জেব্রা, জিরাফ, উট, সবকিছই তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে৷
হ্যাঁ, পাট এখন এতটাই টেকসই যে আপনি চাইলে পাটের টবে লাগাতে পারেন গাছের চারাও৷ তাতে পরিবেশের সাথে যেমন তৈরি হয় সামঞ্জস্য, বারান্দাতে পাটের উপস্থিতি ছড়াবে স্নিগ্ধতা৷
সবই যখন হলো, ঘর সাজানোর জিনিসপত্রই বা বাদ পড়বে কেন! বিছানার চাদর, বালিশের কভার, কার্পেট, ওয়াল ম্যাট, নানা ছোট শো পিস, সবই এখন মিলছে স্বল্পমূল্যে৷
পাটচাষিদের দূরাবস্থা কেন? লিখুন নীচের ঘরে৷
গত দুইবছরের মতো করোনা বিধিনিষেধ না থাকায় এবার পরিবার-স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে ঢাকা ছেড়েছেন আগের চেয়ে বেশি মানুষ৷ তবে অনেক নিম্ন আয়ের মানুষের সেই সুযোগ হয়নি৷ ঢাকায় কেমন কেটেছে তাদের ঈদ, জানুন ছবিঘরে৷
সয়াবিন তেল যখন সোনার হরিণ, মুদ্রাস্ফীতি যখন চোখ রাঙাচ্ছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানে নিত্যপণ্যের বাজার যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন গ্রীষ্মের খরতাপে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা নিম্ন আয়ের মানুষের৷ এর মাঝেই এলো ঈদ৷
দুই বছর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও ঈদুল ফিতর বেশ উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো৷
আইনি নোটিশ | তথ্য সুরক্ষা | প্রবেশযোগ্যতার বিবরণ | আইনি বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ | মোবাইল সংস্করণ