তেহরানের মতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরান ওমানকে “কঠিন তবে দরকারী” আলোচনার চতুর্থ চক্রের দিকে পরিচালিত করেছিল

যদিও ইরানি কূটনীতির প্রধান পুনরায় নিশ্চিত করেছেন যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার জন্য তাঁর দেশের অধিকার ছিল “নন -এনগোটিযোগ্য”মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরান ১১ ই মে রবিবার ওমানের নেতৃত্বে, তেহরান-তথ্যের পারমাণবিক কর্মসূচির বিষয়ে আলোচনার চতুর্থ চক্র ইরান সংবাদ সংস্থা আইএসএনএ দ্বারা নিশ্চিত হয়েছে।

“এই কঠিন তবে দরকারী আলোচনাগুলি প্রত্যেকের অবস্থানগুলি আরও ভালভাবে বুঝতে এবং পার্থক্যের কাছে যাওয়ার জন্য যুক্তিসঙ্গত এবং বাস্তব সমাধানগুলি খুঁজে পাওয়া সম্ভব করেছে। পরবর্তী চক্রটি ওমান দ্বারা সমন্বিত এবং ঘোষণা করা হবে”ইরানি বিদেশ বিষয়ক মন্ত্রী, এক্স -এ এসমেইল বাঘাই বলেছেন।

এর অংশ হিসাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলে তারা “ফলাফল দ্বারা উত্সাহিত” এই আলোচনা “প্রত্যক্ষ এবং অপ্রত্যক্ষ [qui] তিন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলেছেন “রবিবার নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রবীণ আমেরিকান কর্মকর্তা বলেছেন, পরবর্তী সভা যোগ করে “অদূর ভবিষ্যতে” প্রত্যাশিত “অনিবার্যভাবে”।

ইরানি প্রতিনিধি দলের প্রধান হিসাবে আব্বাস আরাঘচি ওয়াশিংটনের দ্বারা প্রকাশিত ইরান ইউরেনিয়ামের সমৃদ্ধকরণের বিরোধিতা বৃদ্ধির প্রসঙ্গে আমেরিকান প্রতিনিধি দলের প্রধান স্টিভ উইটকফের সাথে এমিসিরির সাথে ওমানাইজ রাজধানী, মাসকাতের সাথে আলোচনা করেছিলেন। “আজ সকালে তেহরানে আমাদের নতুন পরামর্শ ছিল এবং এই চক্র চলাকালীন আমরা একটি সিদ্ধান্তমূলক মুহুর্তে পৌঁছানোর আশা করি”ওমানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করার আগে আরঘটিচি বলেছিলেন।

১৯৮০ সাল থেকে আর কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই বলে ইরান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ওমানার মধ্যস্থতার অধীনে তিনটি আলোচনার অধিবেশন করেছে। আমেরিকান-ইরানীয় আলোচনার লক্ষ্য ছিল ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র রাখার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য একটি নতুন চুক্তি, যা তেহরান সর্বদা অস্বীকার করেছে, যা তেহরান সর্বদা অস্বীকার করেছে, এর অর্থনীতির অর্থের বিনিময়ে।

ওমানের রবিবারের বৈঠকটি আমেরিকান রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের আঞ্চলিক সফরের কয়েক দিন আগে এসেছিল, যিনি তাকে সৌদি আরব, কাতার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে নেতৃত্ব দেবেন। বুধবার, তাঁর সহ-রাষ্ট্রপতি জেডি ভ্যানস ইরানের সাথে আলোচনার বিচার করেছেন “ভাল ট্র্যাক”মিঃ আরঘচি শুক্রবার রিপোর্ট করেছেন “অগ্রগতি” পূর্ববর্তী অধিবেশনগুলির সময়।

স্টিভ উইটকফ শুক্রবার সতর্ক করেছিলেন, তবে ট্রাম্প প্রশাসন প্রাথমিকভাবে এই বিষয়টিতে নমনীয়তার পরামর্শ দেওয়ার পরে যে কোনও সমৃদ্ধির বিরোধিতা করবে। “এর অর্থ ভেঙে ফেলা, সামরিকীকরণ নিষেধাজ্ঞা এবং নাটানজ, ফোরডো এবং ইস্পাহান [leurs trois installations d’enrichissement] ভেঙে ফেলা হয়েছে “তিনি রক্ষণশীল গণমাধ্যমকে বলেছিলেন ব্রেইটবার্ট নিউজ। আলোচনার জন্য, “যদি তারা রবিবার উত্পাদনশীল না হয় তবে তারা চালিয়ে যাবে না এবং আমাদের আরও একটি পথ নিতে হবে”তিনি যোগ করেছেন।

ইস্রায়েল অস্বীকার করেছে যে ইরানের “সবচেয়ে বিপজ্জনক অস্ত্র” থাকবে

ইরান বর্তমানে ইউরেনিয়ামকে 60০ % সমৃদ্ধ করে, ২০১৫ সালের চুক্তির দ্বারা নির্ধারিত ৩.6767 % সীমা ছাড়িয়ে গেছে, যখন সামরিক ব্যবহারের জন্য 90 % হার প্রয়োজন। জীবাশ্মের বিষয়গুলির স্টকগুলি পশ্চিমা শক্তিগুলিকে উদ্বিগ্ন করে। ইরানি পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র, ইরান বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র এসমেইল বাঘেই বলেছেন, তেহরান শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে, শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে তাঁর পারমাণবিক শক্তির অধিকারের স্বীকৃতি ও স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানাবে।

“চাপ আলোচনায় ব্যবহৃত একটি কৌশল, এটি লিভার হিসাবে কাজ করে তবে আলোচনার পরিবেশকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে”ফ্রান্স-প্রেস ইউসুফ আল-বুলুশী এজেন্সিতে বলেছিলেন, যা ২০২৪ সালের নভেম্বরে প্রতিষ্ঠিত ওমানি রিফ্লেকশন গ্রুপের সভাপতিত্ব করে। “দুটি দলই তাদের আলোচনার বিষয়ে আলোচনা করতে হ্রাস পেয়েছে”তিনি আরও যোগ করেছেন, ইরানি পারমাণবিক কর্মসূচির সীমাবদ্ধতা এবং নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষা করার লক্ষ্যে প্রযুক্তিগত বৈঠকের প্রসঙ্গে। “এখনও কোনও অগ্রগতি হয়নি, এবং এটি সময় নেবে, তবে আমি আশাবাদী রয়েছি”তিনি অবিরত।

রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে 2018 সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাহারের পরে তেহরানে আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞাগুলি উত্তোলনের বিনিময়ে ইরান এবং তার পারমাণবিক কর্মসূচির তদারকি করার প্রধান ক্ষমতাগুলির মধ্যে ২০১৫ সালে একটি চুক্তি সমাপ্ত হয়েছিল। পশ্চিমা দেশগুলি, প্রথমত, যার মধ্যে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরে ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র রাখার চেষ্টা করার জন্য সন্দেহ করেছিল, যা তেহরান অস্বীকার করে, তার কর্মসূচি নাগরিক প্রান্তের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে তা নিশ্চিত করে।

ইউরোপীয় সরকারগুলি ২০১৫ সালের চুক্তির দ্বারা প্রদত্ত একটি ব্যবস্থা ট্রিগার করার সুযোগকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, যা ইরানের প্রতিশ্রুতিগুলির অমান্য করার ক্ষেত্রে জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞাগুলি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব করে তোলে, এটি একটি বিকল্প যা অক্টোবরে শেষ হয়। তার পক্ষে ইস্রায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, ইরান ও আমেরিকার মধ্যে আলোচনার বিরোধিতা, তেহরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলি ভেঙে দেওয়ার এবং একটি বিশ্বাসযোগ্য চুক্তির অংশ হিসাবে তাঁর ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। রবিবার, ইস্রায়েলি কূটনীতির প্রধান, গিদিওন সার, অনুমান করেছিলেন যে ইরানকে সক্ষম করা উচিত নয় “বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক অস্ত্র”।

তার পক্ষে, তেহরান জোর দিয়ে বলেছেন যে আলোচনার বিষয়টি কেবল পারমাণবিক ইস্যু এবং নিষেধাজ্ঞাগুলি উত্তোলনের সাথে সম্পর্কিত, সামরিক অস্ত্রাগারে যে কোনও আলোচনা বাদ দিয়ে। মধ্যে একটি প্ল্যাটফর্ম এ পয়েন্ট, রবিবার, ইরানি বিদেশ বিষয়ক মন্ত্রী আব্বাস আরঘথচি ইউরোপীয় দেশগুলিকে তাদের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন “সংঘাতের কৌশল” পারমাণবিক, যা ” বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক বিস্তার সংকটকে উস্কে দেওয়ার ঝুঁকি যা প্রথমে ইউরোপীয়দের নিজেরাই প্রভাবিত করবে ”