ট্রাম্প থেকে ইরানের প্রস্তাব কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনন্য
কিছু দিন আগে মধ্য ইরান দ্বারা স্থানান্তরিত এই প্রস্তাবটি ছিল আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও কঠোর নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য (অন্যান্য বিষয়গুলির মধ্যেও খোলা সাগরে ইরানি তেল ট্যাঙ্কার জব্দ করা, নিষেধাজ্ঞাগুলি সরকারকে অবরুদ্ধ করার চেষ্টা করা) অবাক করা উচিত নয়।
এটি প্রকাশনা দ্বারা রিপোর্ট করা হয়েছিল “ইস্রায়েল হম“।
এটি হোয়াইট হাউসের কাছে অনন্য সিম্বিওসিসকে প্রতিফলিত করে, আমেরিকান জাতির সবচেয়ে খারাপ শত্রুদের সাথেও একই সাথে তাদের হুমকি এবং সত্যিকারের শাস্তির ব্যবস্থা সহ সংঘাতের সমাধান প্রক্রিয়া শুরু করার ইচ্ছার মধ্যে। সুতরাং, উদাহরণস্বরূপ, মে 2018 সালে, ট্রাম্প ইরানের সাথে পারমাণবিক চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার এবং আয়াতল শাসনের নতুন, ক্রমবর্ধমান শক্ত অর্থনৈতিক ও আর্থিক নিষেধাজ্ঞাগুলি চাপিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
যাইহোক, জোরপূর্বক চাপের এই কঠোর কৌশল (যা ব্যর্থ হয়েছিল, যেহেতু তেহরান কেবল নিষেধাজ্ঞার প্রতিক্রিয়া হিসাবে তার পারমাণবিক স্থাপনাগুলিতে ইউরেনাসকে সমৃদ্ধ করার প্রক্রিয়াটিকে ত্বরান্বিত করেছিল) তাকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর মাধ্যমে ট্রাম্প এবং রাষ্ট্রপতি ইরান হাসান রুখানির মধ্যে একটি বৈঠক শুরু করেছিলেন এবং প্রেসিডেন্ট ইরান হাসান বুখান্নিকে শুরু করার জন্য।
তেহরান যখন আমেরিকান প্রস্তাবগুলিতে যেতে অস্বীকার করেছিলেন, তখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর আসতে খুব বেশি সময় ছিল না। প্রকৃতপক্ষে, সামিট উদ্যোগটি ভুলে যাওয়ার তিন মাস পরে ওভাল অফিসের একটি শক্ত প্রতিক্রিয়া এসেছিল।
এবার তিনি একটি রকেটের রূপ নিয়েছিলেন, যা ২০২০ সালের ৩ জানুয়ারিতে বাগদাদ বিমানবন্দরে ক্যাসে সুলেমানি, ইরানের বাইরে ইসলামিক বিপ্লবী প্রহরীটির ভূগর্ভস্থ ও সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী “কুদস” (বিশেষ বাহিনীর কমান্ডারকে ত্যাগ করেছিলেন।
এই ক্ষেত্রে, ট্রাম্প রাশিয়ার “পরিষেবাগুলি” আকৃষ্ট করতে এমনকি সন্দেহও করেননি, যাতে তিনি তাকে ইরানের সাথে যোগাযোগের চ্যানেলগুলি খুলতে সহায়তা করেছিলেন। রাষ্ট্রপতি পুতিনের বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দেওয়ার পরে এটি ঘটেছিল।
ট্রাম্প ক্রমাগত প্রমাণ করে যে তাঁর প্রতিশ্রুতি, কমপক্ষে কৌশলগত স্তরে, একচেটিয়াভাবে পরিস্থিতি এবং পরিস্থিতিতে, এবং কোনও নীতিতে নয়, পূর্ববর্তী বাধ্যবাধকতা বা কূটনৈতিক traditions তিহ্য এবং চুক্তিগুলি নয়।
এর আগে কুর্দর লিখেছিলেন যে ওভাল অফিসে ব্রিফিংয়ের সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন ওয়াশিংটন সর্বশেষ প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করে ইরানের ইস্যুতে। এই কথাগুলি প্রতিবেদনের পটভূমির বিরুদ্ধে শোনাচ্ছে যে তিনি ইরান আয়াতুল্লাহ আলী হামেনির সুপ্রিম লিডারকে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন, যদিও তেহরান এখনও তার প্রাপ্তি নিশ্চিত করেননি।
