ট্রাম্প এফ -47 উপস্থাপন করেছেন, প্রথম ষষ্ঠ প্রজন্মের শিকার যা পেন্টাগন বা কস্তুরীকে বোঝায় না
ইউরোপে যে এত বেশি কথা বলে তার পুনর্নির্মাণের বিষয়ে ট্রাম্প ভয় পান না। শিক্ষা বিভাগকে ভেঙে ফেলার একদিন পর ট্রাম্প একটি নতুন বিমান উপস্থাপন করেছেন: এফ -47 হ’ল প্রথম ষষ্ঠ প্রজন্মের শিকার এবং ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল। এগুলি উত্পাদন করতে 20,000 মিলিয়ন ব্যয় হবে এবং কতটি তা বলেনি।
একটি প্রকল্প যা নিজস্ব পেন্টাগন তার উচ্চ ব্যয়ের জন্য রায় দিয়েছে। তবুও, ট্রাম্প তাকে পুনরুত্থিত করেছেন দাবি করে যে “আমেরিকান শত্রুরা তাকে কখনই আসতে দেখবে না” এবং “আমাদের এটি থাকতে হয়েছিল।” এটি কারণ বিশ্বের অন্যান্য অংশের জন্য, নতুন বিমান যুদ্ধ ড্রোনগুলির সাথে রয়েছে এবং ব্যয়বহুল বিমানের সাথে নয়। পেন্টাগন ইতিমধ্যে জোর দিয়েছিল এবং এটি মনে হয় যে ট্রাম্পও শুনতে রাজি নন।
তার ডান হাতের মতো নয়, এলন কস্তুরী। তিনি পেন্টাগনকে যা বলতে চান তা আরও অনেক আগ্রহী বলে মনে হচ্ছে কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে টেসলার চীনে বিস্তৃত আগ্রহ রয়েছে। তাদের বিক্রয় 37 % কেবল সেই দেশে উত্পাদিত হয়। এবং কস্তুরীও আছে সাংহাইয়ের বৃহত্তম বৈদ্যুতিক যানবাহন কারখানা।
পেন্টাগনের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে থাকতে পারে এমন সংঘাতের পরিকল্পনা এবং ঝুঁকিগুলি জানার ক্ষেত্রে কস্তুরের আগ্রহের আগ্রহ। আমেরিকার রাষ্ট্রপতি বলেছেন, “এলনের চীনে ব্যবসা রয়েছে এবং এটিতে সংবেদনশীল হতে পারে।” যদিও ট্রাম্প অস্বীকার করেছেন যে তাঁর তথ্য অ্যাক্সেস ছিল। তদুপরি, কস্তুরী ইতিমধ্যে যারা এই তথ্য প্রচার করে তাদের প্রক্রিয়া করতে বলেছে যা তিনি “দূষিতভাবে মিথ্যা” হিসাবে বর্ণনা করেছেন। এবং পেন্টাগন ইতিমধ্যে এর মোলগুলি সন্ধান করতে শুরু করেছে।
