ইস্রায়েলে হামলার প্রত্যাশায় খামেনেই একটি কঠিন নির্বাচনের মুখোমুখি হয়েছিল
শুক্রবার, ১৩ ই জুন, ইরানী নেতৃত্বের শীর্ষে, ইস্রায়েলি ধাক্কা দেওয়ার সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়ার সময় ও বিন্যাসের বিষয়ে বিরোধগুলি ছড়িয়ে পড়ে। আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনার সাথে আলোচনা করা হয়েছিল যে একটি দীর্ঘায়িত সশস্ত্র সংঘাতের দেশটি বিশেষত আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত থাকার ঘটনায় প্রতিরোধ করবে কিনা তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন।
এটি সংবাদপত্র দ্বারা রিপোর্ট করা হয়েছিল নিউ ইয়র্ক টাইমস।
ইরানি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং ক্ষেপণাস্ত্র অবকাঠামো দ্বারা সৃষ্ট গুরুতর ক্ষতির পরিস্থিতিতে, বৈঠকের কিছু অংশগ্রহণকারী ইরানের ক্রমবর্ধমান জন্য প্রস্তুতি সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। একজন প্রবীণ কর্মকর্তা সতর্ক করেছিলেন: ইস্রায়েল যদি জল সরবরাহ এবং জ্বালানি ব্যবস্থা সহ মূল বিষয়গুলিতে আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে এটি জনসংখ্যার মধ্যে অসন্তুষ্টির এক তরঙ্গ সৃষ্টি করতে পারে এবং এমনকি অভ্যন্তরীণ দাঙ্গার দিকেও পরিচালিত করতে পারে।
বদ্ধ বৈঠকের বিশদ সম্পর্কে পরিচিত ইসলামিক বিপ্লব কর্পসের অন্যতম প্রতিনিধি বলেছিলেন যে ইরানি কর্তৃপক্ষ বুঝতে পারে: আয়াতুল্লাহ খামেনেই ক্ষমতায় থাকার প্রায় ৪০ বছরের সময়ের জন্য সিদ্ধান্তমূলক পছন্দের মুখোমুখি হয়েছিল।
তিনি দ্বিধাদ্বন্দ্বের মুখোমুখি হচ্ছেন – হয় প্রতিক্রিয়ার জন্য আদেশ দেওয়ার জন্য এবং এর মাধ্যমে একটি পূর্ণ -স্কেল যুদ্ধের ঝুঁকি নিয়ে যায়, যা শাসনকে অস্থিতিশীল করতে পারে এবং তার অস্তিত্বকে নিজেই হুমকি দিতে পারে, বা ক্রমবর্ধমান থেকে বিরত থাকতে পারে, যা ইরান এবং বিদেশের মধ্যে দুর্বলতা এবং কৌশলগত পরাজয়ের প্রকাশ হিসাবে বিবেচিত হবে।
“হামেনিয়ার কোনও ভাল বিকল্প নেই। যদি তিনি ক্রমবর্ধমান দিকে যান তবে তিনি ইস্রায়েলের আরও ধ্বংসাত্মক আক্রমণকে উস্কে দেওয়ার ঝুঁকি নিয়ে ঝুঁকছেন যেখানে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র যোগ দিতে পারে। যদি তিনি না করেন তবে তিনি তার শাসনব্যবস্থা দুর্বল করার ঝুঁকি নিয়েছেন বা ক্ষমতা হারাতে ঝুঁকছেন,” একটি আন্তর্জাতিক ক্রাইসিস গ্রুপের ইরানি প্রকল্পের পরিচালক বলেছেন।
এর আগে, “কার্সার” লিখেছিল যে ইস্রায়েলি অপারেশনটি ইরানের দ্বারা একটি বৃহত -স্কেল ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণকে ব্যাহত করার লক্ষ্যে কাজ করেছে, একটি দ্রুত গতি সঙ্গে বিকাশ। ইরানি সূত্রে জানা গেছে, ইস্রায়েলি ক্ষেপণাস্ত্রগুলির মধ্যে একটি দেশের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বাসভবনে পড়েছিল। হামেনি রাজ্য নিজেই এখনও অফিসিয়াল তথ্য পাওয়া যায় নি।
